সিলেট ৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৩:০৩ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১৬, ২০২১
বিশেষ প্রতিনিধি || ঢাকা, ১৬ জানুয়ারি ২০২১ : কমরেড অমল সেনের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে ঢাকায় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টিসগ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছে অাজ।
আগামীকাল যশোর-নড়াইলের এগারখানে শ্রদ্ধা নিবেদন
আগামীকাল ১৭ জানুয়ারি ২০২১ উপমহাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনেরঅন্যতম পুরোধা পুরুষ, ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলনের নেতা, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কমরেড অমল সেনের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। কমরেড অমল সেন ব্রিটিশ ভারতে ১৯১৪সালে বর্তমানের নড়াইল জেলার আফরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। নবম শ্রেণীর ছাত্র থাকাবস্থায় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সংগ্রামে যুক্ত হয়ে ‘অনুশীলন’ সমিতির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ১৯৩৩ সনে খুলনার বিএল কলেজে রসায়ন শাস্ত্রে পড়া অবস্থায় অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং ঐ বছরই এই অঞ্চলের জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। নিজের পিতার জমিদারির বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলন তাঁকে আরো পরিচিত করে তোলে। ধারাবাহিকভাবেই ঐ অঞ্চলে আন্দোলন চলতে থাকে। ১৯৩৫ সনে তিনি অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৪৬ এর ঐতিহাসিক তেভাগা আন্দোলনের কিংবদন্তী পুরুষ পরিচিতি লাভ করেন সকলের ‘বাবুদা’ হিসেবে। ১৯৪৮ সনে যশোর পার্টির সম্পাদক নিযুক্ত হন। সদ্য ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির পর পাকিস্তানী মুসলিম লীগ সরকারের রোষানলে পড়েন এবং ১৯৫৬ সন পর্যন্ত কারারুদ্ধ থাকেন। দুই বছরের জন্য বাইরে থাকলেও আবারো ১৯৫৮ সনে গ্রেফতার হয়ে ১৯৬৯ সন পর্যন্ত জেলে আটক থাকেন তিনি। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময় মুক্তি লাভ করলেও আবারও তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯৭১ এর মার্চ মাসে জনগণ জেল ভেঙ্গে তাঁকে মুক্ত করেন। আজীবন বিপ্লবী, অকৃতদার, নিঃস্বার্থ বিপ্লবী কমরেড অমল সেন ১৯৭১ এ জেলমুক্ত হয়ে ভারতে চলে যান এবং তখন বিভ্রান্ত বাম আন্দোলনের কর্মীদের সংগঠিত করতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করতে ‘খোলা চিঠি’ দিয়ে আহবান জানান। ভারতে বসেই তিনি এদেশের বিপ্লবীদের ঐক্যবদ্ধ করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালান এবং ‘কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের সমন্বয় কমিটি’ গড়ে তোলেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সনে পিকিং-মস্কো ধারার বিপরীতে লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তোলেন এবং তার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। কমরেড অমল সেনের হাতে গড়া লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টি পরবর্তীতে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি নাম ধারণ করে। তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেন।
কমরেড অমল সেন ২০০৩ সালে ৮৯ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাজনৈতিক জীবনে কমরেড অমল সেন তাঁর সময়ে বাম-ডান বিচ্যুতির বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট কর্মীদের সমাজ বিপ্লবের দিশা দেখিয়েছেন তাঁর ‘জনগণের বিকল্প শক্তি’ নামক চিন্তাসূত্র দিয়ে। সোভিয়েত সমাজতন্ত্রের বিপর্যয়ের পূর্বেই ১৯৭৭ সনে তিনি তাঁর মূল্যবান চিন্তা নিয়ে প্রবন্ধ লেখেন ‘বিশ্ব সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের সমস্যা প্রসঙ্গে’। পরবর্তীতে সেই চিন্তার অনেক যথার্থতাও খুঁজে পাওয়া যায়। কমিউনিস্ট পার্টি এবং জীবনবোধের অনুশীলনে ‘কমিউনিস্ট জীবন ও আচরণ রীতি প্রসঙ্গে’ বইটি এদেশের কমিউনিস্টদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য পুস্তক। ‘নড়াইল তেভাগা আন্দোলনের সমীক্ষা’ নামক প্রবন্ধেও তেভাগা আন্দোলনের মর্মবস্তু তুলে ধরেছেন। কমরেড অমল সেন এর ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকায় কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আজ ১৬ জানুয়ারি ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তাঁর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য কমরেড আনিসুর রহমান মল্লিক, কমরেড মাহমুদুল হাসান মানিক, কমরেড কামরূল আহসান, কেন্দ্রীয় নেতা কমরেড তপন দত্ত, কমরেড করম আলী, কমরেড আমিরুল হক আমিন, কমরেড এ্যাড. আকসিম এম চৌধুরী, কমরেড জাকির হোসেন রাজু, কমরেড মোস্তফা আলমগীর রতন, কমরেড সাব্বাহ আলী খান কলিন্স, কমরেড আবুল হোসাইন, কমরেড শাহানা ফেরদৌসী লাকী, কমরেড মুর্শিদা আখতার নাহার, কমরেড কাজী মাহমুদুল হক সেনা, কমরেড মুতাসিম বিল্লাহ সানী, কমরেড আজাহার আলী প্রমুখ। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আফজাল হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড.মৃণাল কান্তি দাস এমপি, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল আউয়াল শামিম, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সহকারি-সম্পাদক কমরেড সাজ্জাদ জহির চন্দন, সাম্যবাদী দলের কেন্দ্রীয় নেতা কমরেড সুলতান আহমেদ বিশ্বাস, কমরেড সুনিল শীল, বাংলাদেশ জাসদের প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসিরুল হক নবাব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করিম শিকদার, জাসদের সহ-সভাপতি শফিউদ্দিন মোল্লা, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান জামান রোকন, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের কেন্দ্রীয় নেতা কমরেড বজলুর রশিদ ফিরোজ, কমরেড রাজেকুজ্জামান রতন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাইফুল হক, গণতন্ত্রী পার্টির সম্পাদকমন্ডীর সদস্য কমল ঘোষ, ঐক্য ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ ভুইয়া, গণআজাদী লীগের সভাপতি এস কে শিকদার, ন্যাপের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, বাংলাদেশ যুবমৈত্রী, বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী, বাংলাদেশ খেতমজুর ইউনিয়ন, বাংলাদেশ নারী মুক্তি সংসদ, জাতীয় কৃষক সমিতি, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ঢাকা মহানগর, ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, গাজীপুর জেলা, শেরপুর জেলা, সাপ্তাহিক নতুন কথা, পার্টি স্কুল, কেন্দ্রীয় অফিস, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারি ফেডারেশন, গণতান্ত্রিক গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক ইউনিয়ন, শ্রমিক-কর্মচারি ঐক্য পরিষদ (স্কপ), বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট, জাতীয় শ্রমিক জোট, বাংলাদেশের জাতীয় শ্রমিক জোটসহ বাংলাদেশের প্রগতিশীল-গণতান্ত্রিক বিভিন্ন শ্রেণী গণসংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।
আগামীকাল নড়াইলের বাকড়ীতে শ্রদ্ধা নিবেদন
কমরেড অমল সেনের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কমরেড অমল সেন স্মৃতিরক্ষা কমিটির আয়োজনে যশোর-নড়াইলের সীমান্তবর্তী এগারখানের বাকড়ী গ্রামে আগামীকাল ১৭ জানুয়ারি ওয়ার্কার্স পার্টির উদ্যোগে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য কমরেড মাহমুদুল হাসান মানিক, কেন্দ্রীয় নেতা কমরেড নজরুল ইসলাম, কমরেড দীপংকর সাহা দিপু, কমরেড আবুবকর সিদ্দিকী, কমরেড কিশোর রায়, কমরেড সবদুলহোসেন খানসহ নেতৃবৃন্দ।
কমরেড অমল সেন স্মরণে শ্রীমঙ্গলেও অালোচনা সভার অায়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কমরেড সৈয়দ অামিরুজ্জামান।
উপমহাদেশের কমিউনিস্ট অান্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ, তেভাগা অান্দোলনের নেতা, ‘৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা, অাজীবন বিপ্লবী, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কমরেড অমল সেনের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মৌলভীবাজার জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, অারপি নিউজের সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ অামিরুজ্জামান।
কমরেড অমল সেনের সংক্ষিপ্ত জীবনী
আজ ১৭ জানুয়ারি ২০২১ এদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতমপুরোধা পুরুষ তে-ভাগা আন্দোলনের নেতা, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্সপার্টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিকমরেড অমল সেনের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। কমরেড অমল সেনবৃটিশ ভারতে ১৯১৪ সনে বর্তমানের নড়াইল জেলার আফরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করে। নবম শ্রেণীর ছাত্রাবস্থায় বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে যুক্ত হয়ে ‘অনুশীলন’ সমিতির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ১৯৩৩ সনে খুলনার বিএল কলেজে রসায়নশাস্ত্রে পড়া অবস্থায় অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং ১৯৩৩ সনে এই অঞ্চলের জমিদারদের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। তাঁর পিতার জমিদারির বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলন তাকে আরো পরিচিত করে তোলে। ধারাবাহিকভাবেই ঐ অঞ্চলে আন্দোলন চলতে থাকে। ১৯৩৫ সনে অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৪৬ এর ঐতিহাসিক তে-ভাগা আন্দোলনের কিংবদন্তী পুরুষে পরিচিতি লাভ করেন সকলের ‘বাবুদা’ হিসেবে। ১৯৪৮ সনে যশোর পার্টির সম্পাদক নিযুক্ত হন। সদ্য ভারত পাকিস্তান বিভক্তির পর পাকিস্তানী মুসলিম লীগ সরকারের রোষাণলে পড়েন এবং ১৯৫৬ সন পর্যন্ত কারারুদ্ধ থাকেন। দুই বছর বাইরে থাকলেও আবারো ১৯৫৮ সনে গ্রেফতার হয়ে ১৯৬৯ সন পর্যন্ত জেলে আটক থাকেন এবং উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সময় মুক্তি লাভ করলেও আবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। ১৯৭১ এর মার্চ মাসে জনগণ জেল ভেঙ্গে তাকে মুক্ত করেন। আজীবন সংগ্রামী, অকৃতদার, নিঃস্বার্থ বিপ্লবী কমরেড অমল সেন ১৯৭১ এ জেল মুক্ত হয়ে ভারতে চলে যান এবং তখন বিভ্রান্ত বাম আন্দোলনের কর্মীদের সংগঠিত করতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করতে ‘খোলা চিঠি’ দিয়ে আহবান জানান। ভারতে বসেই এদেশের বিপ্লবীদের ঐক্যবদ্ধ করার অব্যাহত প্রচেষ্টা চালান এবং কমিউনিস্ট ‘বিপ্লবীদের সমন্বয় কমিটি’ গড়ে তোলেন। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সনে চীন-মস্কো ধারার বিপরীতে লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে তোলেন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। কমরেড অমল
সেনের হাতে গড়া লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টি পরবর্তীতে ওয়ার্কার্স পার্টি নাম ধারণ করে। তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ সময় দায়িত্ব পালন করেন। কমরেড অমল সেন ২০০৩ সনে ৮৯ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। রাজনৈতিক জীবনে কমরেড অমল সেন তার সময়ে বাম-ডান বিচ্যুতির বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট কর্মীদের সমাজ বিপ্লবের দিশা দেখিয়েছেন তাঁর ‘জনগণের বিকল্প শক্তি’ নামক চিন্তা সূত্র দিয়ে।সোভিয়েত সমাজতন্ত্রের বিপর্যয়ের পূর্বেই ১৯৭৭ সনে তারমূল্যবান চিন্তা নিয়ে প্রবন্ধ লেখেন ‘কমিউনিস্ট বিশ্ব সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের সমস্যা প্রসঙ্গে’ যা পরবর্তীতে সেইচিন্তার অনেক যথার্থতাও খুঁজে পাওয়া যায়। কমিউনিস্ট পার্টি এবং জীবনবোধের অনুশীলনে ‘কমিউনিস্ট জীবন ও আচরণ রীতি প্রসঙ্গে’ বইটি এদেশের কমিউনিস্টদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্যপুস্তক। ‘নড়াইল তে-ভাগা আন্দোলনে সমীক্ষা’ নামক প্রবন্ধেও তেভাগা আন্দোলনের মর্মবস্তু তুলে ধরেছেন। কমরেড অমল সেনের জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে এদেশের বিপ্লবী আন্দোলনকে আরো এগিয়ে নিতে হবে। আজ ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকীর প্রাক্কালে সেই প্রত্যয়- শপথবঘোষিত হোক। কমরেড অমল সেন লাল সালাম।
সম্পাদক : সৈয়দ আমিরুজ্জামান
ইমেইল : rpnewsbd@gmail.com
মোবাইল +8801716599589
৩১/এফ, তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০।
© RP News 24.com 2013-2020
Design and developed by M-W-D