সিলেট ৩১শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১১:৩৩ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ২৯, ২০২২
ইতিহাস বিষয়ক | ঢাকা, ২৯ এপ্রিল ২০২২ : প্রতিটি দেশের ইতিহাস-সমাজ অর্থনীতি ধর্ম রাজনীতি– এই সব কিছুর পারস্পরিক সম্পর্কের মেলবন্ধনে গড়ে ওঠে। এইসব উপাদানের মাধ্যমেই আসে পরিবর্তন। আবার তারও মধ্যে কোন কোন সময়কাল সাক্ষী হয়ে থাকে বিশেষ বা ব্যাপক পরিবর্তনের তথা যুগসন্ধিক্ষণের।
ভারতের ইতিহাসের ক্ষেত্রে তেমনি এক সময়কাল খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক। একদিকে প্রচলিত ব্রাহ্মণ্য ধর্মের রীতিনিয়মের বিপরীতে উঠে এসেছিল আজীবিক বৌদ্ধ বা জৈন ধর্মের মত প্রতিবাদী মতগুলি। উপনিষদের গভীর বোধেও এমনকি এর সুস্পষ্ট প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল। অন্যদিকে ক্রমশ ভেঙে পড়ছিল কৌম-সমাজ। রাজতন্ত্র তার জায়গা করে নিচ্ছিল ধীর কিন্তু নিশ্চিত পদক্ষেপে। আবার অর্থনীতিতেও লোহা আবিষ্কারের পর কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদনের জোয়ার এসেছিল। বাড়ছিল বাণিজ্যের গুরুত্ব। সমৃদ্ধ হচ্ছিল নগর সভ্যতা। উত্তর ভারতে নদী-বরাবর ক্ষমতা বিস্তারের ঝোঁক এইসবেরই একটা দিক।
বুদ্ধদেবের (৫৬৬–৪৮৬খৃষ্ট পূর্বাব্দ) ভূমিকার স্বল্প আলোচনা বর্তমান বিষয়ে প্রাসঙ্গিক। তিনি আদিতে ছিলেন শাক্য বংশীয় প্রধান শুদ্ধোদনের পুত্র অর্থাৎ ক্ষত্রিয়। সংসার ত্যাগের পর নানা অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গিয়ে তিনি তপস্যার দ্বারা বোধি বা পরমজ্ঞান লাভ করেন। তারপর সেই জ্ঞান মানবের কল্যাণের জন্য সকলের কাছে পৌঁছে দিতে সচেষ্ট হন। ক্রমশ তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়তেই থাকে। তাঁর উপদেশের মূল কথা ছিল দুঃখের হাত থেকে মানবের মুক্তি, যে মুক্তি আসবে নির্দিষ্ট পন্থা গ্রহণের মাধ্যমে। তিনি গড়ে তোলেন বৌদ্ধ সংঘ। স্থির করে দেন ভিক্ষু ভিক্ষুনিদের এবং সেইসাথে গৃহী ভক্তদের পালনীয় আচরণ বিধি। সংঘের নিয়ম কানুনে অনেকটাই গণতান্ত্রিক ধ্যান ধারণার প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায়। অন্যদিকে তৎকালীন বিখ্যাত ও শক্তিশালী রাজাদের তিনি কোনভাবেই উপেক্ষা করেননি বরং বিম্বিসার প্রসেনজিৎ প্রমুখ ছিলেন রীতিমতো বুদ্ধানুরাগী। তারা আগ্রহ সহকারে বুদ্ধদেবকে প্রদান করেছিলেন মূল্যবান উদ্যান, গড়ে দিয়েছিলেন সংঘগৃহ ইত্যাদি। তৎকালীন ধনী শ্রেষ্ঠদের সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য।(অবশ্য এর অর্থ এই নয় যে সাধারণ মানুষকে তিনি কাছে টেনে নেননি)। আর এই সময়ের সবচেয়ে সাংঘাতিক যুদ্ধটিও শুরু হয়েছিল তার জীবদ্দশাতেই ।এবং এক্ষেত্রে তার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও ছিল। সেই যুদ্ধের আগের কিছু ঘটনার উল্লেখ বোধহয় অপ্রাপঙ্গিক হবেনা।
খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে মধ্য-গাঙ্গেয় উপত্যকায় গড়ে ওঠে ষোলোটি প্রধান মহাজনপদ। এইসব মহাজনপদের নাম আমরা পাই মূলত জৈন ও বৌদ্ধ উপাদান থেকে। এখানে লক্ষ্যণীয় যে এই ষোলোটির মধ্যে বৃজি মল্ল ব্যতীত বাকি গুলিতে সম্ভবত রাজতন্ত্র প্রতিষ্টিত হয়ে গিয়েছিল। অবশ্য উত্তর-পূর্ব ভারতে শাক্য, কলিয়,ভগগ বুলি, কালামা প্রভৃতি উপজাতিয় গণরাজ্যগুলি ছিল।
এই সব মহাজনপদের মধ্যে ক্রমশ সাম্রাজ্যে পরিণত হয় মগধ, যার সূচনা ঘটে হর্যঙ্ক বংশীয় বিম্বিসারের অঙ্গরাজ্য জয়ের মাধ্যমে। এখানে মনে রাখা দরকার যে অঙ্গের রাজধানী চম্পা ছিল একটি সমৃদ্ধ বাণিজ্য বন্দর। বিম্বিসারের সেনিয় উপাধিটিও তাৎপর্যপূর্ণ। অনেক ঐতিহাসিকের মতে এর অর্থ তিনি একটি সুগঠিত সেনাবাহিনীর অধিকারী ছিলেন।
যে ঘটনাটি লেখার জন্য এই আলোচনা তা ঘটে বিম্বিসার পুত্র অজাতশত্রুর (৪৯৩-৪৬২খৃষ্ট পূর্বাব্দ) আমলে। এটা একপ্রকার নিশ্চিত যে অজাতশত্রু পিতৃহন্তা ও বুদ্ধবিদ্বেষী ছিলেন। (যদিও পরে তিনি অনুতপ্ত হন,বুদ্ধের কাছে গিয়ে নিজের পিতৃহত্যার পাপ স্বীকার করেন ও বুদ্ধকে বন্দনা করেন.. ভারহূতের পশ্চিম তোরণে সেই ভাষ্কর্য খোদিত আছে। এর পাশে প্রাকৃতে লেখা বাক্যটিও এই সত্যকে সমর্থন ধরে “অজাতশত্রু ভগবত বন্দতে”)। আর এই কারনেই তিনি কোসল রাজ্যের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। বিম্বিসারের মৃত্যুতে তাঁর শোকগ্ৰস্ত পত্নী কোসলদেবী প্রাণ ত্যাগ করেন। কোসলদেবীর ভ্রাতা কোসলরাজ প্রসেনজিৎ এই ঘটনা পরম্পরায় অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হন এবং বিম্বিসারের সাথে কোসলদেবীর বিবাহের সময় যে কাশি গ্রাম যৌতুক হিসেবে দেওয়া হয়েছিল তা ফিরিয়ে নেন। শুরু হয় মগধ কোসল যুদ্ধ। এই যুদ্ধে কখনো অজাতশত্রু, কখনো বা প্রসেনজিৎ বিপর্যস্ত হতে থাকেন। পরিশেষে আরেকটি বিবাহ সম্পর্কের মাধ্যমে এই পর্ব শেষ হয়।প্রসেনজিৎ নিজ কন্যা বজিরার সাথে অজাতশত্রুর বিবাহ দেন এবং পুনরায় যৌতুক হিসেবে অজাতশত্রুকে কাশি প্রদান করেন। এর অল্পকালের মধ্যেই প্রসেনজিৎপুত্র বিরূড়ূহ পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। প্রসেনজিৎ কন্যা-জামাতার কাছে আশ্রয় নেবার জন্য রাজগৃহে আসেন, কিন্তু নগরদ্বার সেদিনের মত বন্ধ হয়ে যাওয়ায়, তাঁকে নগরের বাইরেই রাত্রিযাপন করতে হয়। সম্ভবত বিদ্রোহে ও পথশ্রমে ক্লান্ত বিধ্বস্ত প্রসেনজিৎ ঐ রাত্রেই পরলোকগমন করেন।
এরপর ইতিহাস সাক্ষী হয় এক দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের, যার একপক্ষে ছিলেন অজাতশত্রু,আর তাঁর বিরোধী পক্ষে ছিল লিচ্ছবিপ্রধান চেতকের পরিচালনাধীন ছত্রিশটি গণরাজ্যের মিলিত মিত্রসংঘ। আপাতভাবে যুদ্ধের যে কারণগুলি সামনে আসে, জৈন ও বৌদ্ধ সাহিত্য অনুসারে সেগুলি হল এইপ্রকার—
চেতকের কন্যা চেল্লনা ছিলেন বিম্বিসারের পত্নী। চেল্লনার গর্ভজাত দুই পুত্র হল্ল ও বেহল্লকে বিম্বিসার সেচনক নামক একটি বিশিষ্ট হস্তী এবং মূল্যবান রত্নে গাঁথা আঠেরো লহরের একটি হার প্রদান করেছিলেন। রাজা হবার পর অজাতশত্রু নিজের স্ত্রী পদ্মাবতীর প্ররোচনায় ওই হস্তী এবং রত্নহার ফেরত দেবার নির্দেশ দেন। এই অবস্থায় দুই ভ্রাতা হস্তী ও রত্নহার সহ তাদের মাতামহ চেতকের কাছে আশ্রয় নেয়। এই ঘটনায় ক্রুদ্ধ অজাতশত্রু যুদ্ধ ঘোষণা করেন। আবার বুদ্ধঘোষের মতে বিরোধ বেঁধেছিলো গঙ্গার এক বন্দরস্থিত একটি রত্নের খনিকে কেন্দ্র করে। ওই খনির উপর মগধ ও লিচ্ছবিদের সমান অধিকারের শর্ত ছিল। কিন্তু সেই শর্ত ভঙ্গ করে লিচ্ছবিরা। ফলে দুই শক্তির মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়।
দুটি ঘটনাই যদি সত্য হয় তা হলেও এতগুলি গণরাজ্য কেন একত্রিত হয়েছিল সেই প্রশ্ন মনে আসে। জৈন সাহিত্য অনুযায়ী এই ছত্রিশটি গণরাজ্যের মধ্যে নয় জন লিচ্ছবি, নয় জন মল্লকি এবং আঠেরো জন কাশি কোশলের উপজাতীয় নরপতি ছিলেন। আমরা জানি যে এই যুদ্ধের আগে কোসল প্রসেনজিতের অধিকারে ছিল এবং প্রসেনজিৎ মারাও গিয়েছিলেন যুদ্ধ শুরু হবার আগেই। আবার তাঁর মৃত্যুর অব্যবহিত আগে সিংহাসনে আসীন হন বিরূড়ূহ। তাহলে আঠেরো জন উপজাতীয় নরপতির অস্তিত্বের কি ব্যাখ্যা হতে পারে? ব্যাসামের মতে এর উত্তর খুঁজতে হবে বৃহত্তর পটভূমিতে। বিরূড়ূহ রাজা হয়েই পূর্বের এক অপমানের প্রতিশোধ নেবার জন্য শাক্যদের আক্রমণ করেন এবং মারাত্মক নৃশংসতার মাধ্যমে তাদের প্রায় নিশ্চিহ্ন করে দেন। হয়ত প্রতিশোধ গ্ৰহণ ছাড়াও,এই ঘটনা বিরূড়ূহ কর্তৃক উত্তরপূর্বে রাজ্যবিস্তারের সূচক ছিল। অন্তত ঐ অঞ্চলের উপজাতিদের মনে এইরকম শঙ্কাই তৈরি হয়েছিল। মল্লগণ ছিল সেই উপজাতিদের অন্যতম। এবং তারা তখন তৎকালীন শক্তিশালী গণরাজ্য বৈশালীর লিচ্ছবিদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল। কিংবদন্তি অনুযায়ী শাক্যনিধনের কিছুদিনের মধ্যে বিরূড়ূহের মৃত্যু হয়। তখন কাশী-কোসলের ক্ষুদ্র উপজাতি গুলির নেতাগণও ঐ মিত্রসংঘে যোগ দেন, যারা এতদিন কোসলকে কর দিত। অর্থাৎ এই ছত্রিশটি গণরাজ্যের একত্রিত হওয়ার মূলে ছিল নিজেদের অস্তিত্ত রক্ষার তাগিদ। সুতরাং আলোচিত যুদ্ধটি শেষপর্যন্ত রাজতন্ত্র বনাম গণরাজ্যের রূপ নিয়েছিল, যারা কিনা মগধ কোসলের ক্রমবর্ধমান রাজ্যবিস্তৃতিতে আশঙ্কিত হয়েছিল এবং নিজেদের স্বাতন্ত্র রক্ষায় বদ্ধপরিকর হয়ে উঠেছিল।
অজাতশত্রুও এদিকের যুদ্ধপ্রস্তুতি দেখে সম্ভবত চিন্তান্বিত হয়েছিলেন। তিনি গঙ্গা ও শোন নদীর মধ্যবর্তী স্থানে খুব দ্রুত (শোনা যায় তিনমাসের মধ্যে) এক ঔদিক দুর্গ তৈরী করান। এই স্থানই পাটলিপুত্র।এটি যত না আক্রমণের কারণে, তার চেয়ে বেশি আত্মরক্ষার কারণে নির্মিত হয়েছিল বলেই মনে হয়। তাছাড়া যুদ্ধের ফলাফল কোন দিকে যেতে পারে, তার একটা ধারণা পাবার জন্য মন্ত্রী বসসাকারকে পাঠান বুদ্ধদেবের কাছে। স্বাভাবিকভাবেই বুদ্ধদেবের মনোভাব গণরাজ্যের জোটের প্রতি অনুকূল ছিল। তিনি বসসাকারের প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আনন্দকে সম্বোধন করে বৃজিদের দেওয়া তাঁর সাতটি উপদেশের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, যে তারা যতদিন এই সব নিয়ম মেনে চলবে ততদিন তাদের পরাজয় ঘটবেনা। এই সাতটির মধ্যে একটি উপদেশ ছিল নিজেরা ঐক্যবদ্ধ থাকা ও ‘সভা’ র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলা। বুদ্ধদেব বোধহয় অজান্তেই গণরাজ্যজোটের মৃত্যুবান বসসাকারের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। যুদ্ধ চলেছিল দীর্ঘ ষোলো বছর। পরিশেষে বসসাকার অপরপক্ষকে বিশ্বাস করান যে তিনি ও তার কিছু অনুগামী অজাতশত্রু’র পক্ষ ত্যাগ করেছেন এবং চেতকের আশ্রয়ে আসতে চান। এইভাবে শত্রুপক্ষে প্রবেশ করে ধীরে ধীরে তাঁর লোকজন গণরাজ্য জোটের মধ্যে ভাঙন ধরান। (তাতেও সময় লাগে তিন বছর।) ও অজাত শত্রু জয়লাভ করেন। ততদিনে বুদ্ধদেবও মহানির্বাণ লাভ করেছেন।
এই যুদ্ধে অজাতশত্রু দুটি নুতন মারণাস্ত্র ব্যবহার করেছিলেন। একটি মহাশিলাকন্টক, অন্যটি রথমুশল।
এইভাবে কোসল যুদ্ধের ফলে গঙ্গার বিস্তৃততর অঞ্চল এবং লিচ্ছবি যুদ্ধের ফলে গঙ্গার উত্তরতীর মগধের নিয়ন্ত্রণে আসে। মগধ থেকে উত্তরপশ্চিম ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত বাণিজ্যপথের মাধ্যমে পরবর্তিতে আরো সম্পদশালী হয়ে ওঠার সুযোগের সৃষ্টি হয় মগধের।
সুতরাং খৃ.পূ.ষষ্ট-পঞ্চম শতকে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন আসে,তার পিছনে ছিল অনেক রক্তপাত ও বেদনা। আমাদের মনে রাখা দরকার যে কোসলের রাষ্ট্রশক্তি বুদ্ধদেবের চোখের সামনেই তাঁর জ্ঞাতি-পরিজনকে ভয়াবহ নৃশংসতার মাধ্যমে হত্যা করে শাক্যকুলকে প্রায় বিলুপ্ত করে দিয়েছিল। তাঁর জীবদ্দশাতেই শুরু হয়েছিল মগধ-গণরাজ্যজোটের সংগ্ৰাম। চেতক নিজে ছিলেন মহাবীরের মাতুল। তিনি পরাজিত হয়ে আত্মহত্যা করেন। সেই ভয়াবহ হত্যা ও রক্তপাতের দুর্যোগপূর্ণ দিনগুলো আরও অনেক দার্শনিককে বিভ্রান্ত করে তুলেছিল। পুরন কাশ্যপ বলেছিলেন ‘পাপপুণ্য ন্যায়অন্যায়ের ধারণা মিথ্যে’, পকুধ কচ্চায়ন বলেছিলেন ‘হত্যা যেন এক উপাদান কে অন্য উপাদানে পরিণত করা ছাড়া আর কিছুই নয়’, অজিত কেশকম্বলী বলেছিলেন ‘শ্মশান ভিন্ন মানুষের আর কোনো গতি নেই’, আর গোশল মংখলিপুত্ত উন্মাদ হয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর অন্তিম প্রলাপেও শোনা গিয়েছিল অজাতশত্রু ব্যবহৃত অস্ত্রের নাম। এঁদের কাছে মনে হয়েছিল লোভ ও যুদ্ধ মানবতার শেষ আশাকে ধূলিসাৎ করবে।
আজকের বাস্তবও আমাদের সেই কথাই বলে না কি?
Reference— The wonder that was india. A.L.Basam.
Ancient India. V.D.Mahajan.
A history of ancient and early mediaeval India.
Upinder Singh.
প্রাচীন ভারতের রাষ্ট্রচিন্তা ও রাষ্ট্রব্যবস্থা। নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য।
সম্পাদক : সৈয়দ আমিরুজ্জামান
ইমেইল : rpnewsbd@gmail.com
মোবাইল +8801716599589
৩১/এফ, তোপখানা রোড, ঢাকা-১০০০।
© RP News 24.com 2013-2020
Design and developed by M-W-D