কাগমারী সম্মেলন: মওলানা ভাসানীর পূর্ব বাংলার স্বাধিকার ও সাম্রাজ্যবিরোধী সংগ্রাম’

প্রকাশিত: ১২:৩৮ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ৪, ২০২২

কাগমারী সম্মেলন: মওলানা ভাসানীর পূর্ব বাংলার স্বাধিকার ও সাম্রাজ্যবিরোধী সংগ্রাম’

নিজস্ব প্রতিবেদক | ঢাকা, ০৪ মার্চ ২০২২ : “পূর্ব বাংলা স্বাধীন হবেই। ১২ বছরের মধ্যে পূর্ব বাংলা পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হবে।” বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ১৪ বছর আগে কাগমারী সম্মেলনে আগত কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়কে এ কথা বলেছিলেন মওলানা ভাসানী ।

১৯৫৭ সালে টাঙ্গাইলের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশন ও সাংস্কৃতিক সম্মেলনের উল্লেখ ছাড়া বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের আলোচনা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। লাখো মানুষের এই সমাবেশেই মওলানা ভাসানী বলেছিলেন, পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক-শোষকেরা পূর্ব বাংলার প্রতি যে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে, তাতে জনগণ পাকিস্তানকে ‘আসসালামু আলাইকুম’ জানাবে। শব্দ দু’টি তখন মানুষ উচ্চারন করেছিল ‘স্বাধীনতা’র সমার্থক হিসেবে। এই সম্মেলনেই তিনি পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তি বাতিলের দাবি জানিয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে বলেন, ‘বন্দুকের নলের সামনে দাঁড়িয়েও আমি এই চুক্তি সমর্থন করবো না’! ভাসানীর দাবি প্রত্যাখাত হওয়ার ফলশ্রুতিতেই তিনি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করে গঠন করেন ‘ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি’ (ন্যাপ) ।

ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য এই সম্মেলন সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্যনির্ভর আকরগ্রন্থ ছিল না। এই অভাববোধ বহুলাংশে পূরণ করবে বিশিষ্ট সাংবাদিক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ-এর গবেষণালব্ধ গ্রন্থ ‘কাগমারী সম্মেলনঃ মওলানা ভাসানীর পূর্ব বাংলার স্বাধিকার ও সাম্রাজ্যবিরোধী সংগ্রাম’।

চমকপ্রদ সব তথ্য ও ঘটনার বিবরণ সমৃদ্ধ গুরুত্বপূর্ণ বইটি এখন পাওয়া যাচ্ছে পিবিএস-এ।

👉 অর্ডার করতে ভিজিট করুন: https://pbs.com.bd/book/1813153/kagmari-sommelon

☎️ হটলাইনে অর্ডার করতে: 01313770770 ; 01790331133

⏳ ডেলিভারি খরচ: ৫০ টাকা ; ডেলিভারি সময়: ঢাকায় ৪৮ ঘণ্টা ; ঢাকার বাইরে ৭২ ঘণ্টা

🏪 ঠিকানা: ৪৩, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সড়ক, শান্তিনগর, ঢাকা ১২১৭