শ্রীমঙ্গলে হেলদী চয়েজ ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডের বিভাগীয় সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত: ২:১১ অপরাহ্ণ, মার্চ ১১, ২০২২

শ্রীমঙ্গলে হেলদী চয়েজ ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডের বিভাগীয় সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক | শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার), ১১ মার্চ ২০২২: চায়ের রাজধানী হিসেবে খ্যাত ও পর্যটন শহর শ্রীমঙ্গলে হেলদী চয়েজ ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডের সিলেট বিভাগীয় সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (১১ মার্চ ২০২২) সকালে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মহসিন অডিটোরিয়ামে দিনব্যাপী এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মেয়র মো. মহসিন মিয়া মধু।

অন্যানের মধ্যে বক্তব্য দেন কোম্পানির চীফ ফিনানশিয়াল অফিসার মো. আরিফ হোসেন, কোম্পানীর হেড অব সেলস দিদারুল আলম আরেফিন, জিএম (সেলস) মো. নজরুল ইসলাম, হেড অব এইচআর মো. শফিকুল ইসলাম, ফ্যাক্টরী ইনচার্জ হাফিজুল ইসলাম।
পৌর কাউন্সিলর হাজী আব্দুল করিম, মীর এম এ সালাম, আলকাস মিয়া, হানিফ চৌধুরী, আব্দুল জব্বার আজাদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কুতুব মিয়া, ফয়সল আহমেদসহ এ প্রতিষ্ঠানের সিলেট বিভাগের সকল ডিলার এবং বিক্রয় প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মৌলভীবাজার জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য, আরপি নিউজের সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিস্ট কমরেড সৈয়দ আমিরুজ্জামান এবং সাংবাদিক সুমন সহ অন্যান্যরা।

কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন মিয়া মধু ডিলার ও বিক্রয়কর্মীদের উদ্দেশ্য করে বলেন, হেলদি চয়েজ ফুড এন্ড বেভারেজ লিমিটেডের প্রতিটি পণ্য দেশের যে কোন কোম্পানির চেয়েও ভালো ও স্বাস্থ্যসম্মত। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও জার্মান মেশিনে তৈরি এর প্রতিটি পণ্য গুণে মানে উন্নত ও সুস্বাদু। এরইমধ্যে কোম্পানিটি ৪০ ধরনের প্যাকেটজাত খাদ্যপণ্য বাজারজাত করা হচ্ছে। পণ্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতিটি পর্যায়ে কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ফলে আমাদের পণ্য সুস্বাদু ও পুষ্টিকর হওয়ায় দিনকে দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তাই ‘মজার’ প্রতিটি পণ্যের মান সুরক্ষায় আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।

কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহসিন মিয়া ডিলার, বিক্রয় কর্মী ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে আত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের ব্রান্ড ‘মজার’-এর পণ্য কোন গ্রাহক একবার খেলে তিনি আবারো ক্রয় করবেন।
তিনি বলেন, চা বাগান ও ফ্লাওয়ার মিলসহ দেশে আমার অনেক ব্যবসা রয়েছে। এ ব্যবসা নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে কেবল এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানের কথা চিন্তা করে অনেক অর্থ ব্যয়ে এই শিল্প প্রতিষ্ঠা করেছি। প্রতিষ্ঠানটিতে এখন প্রায় আড়াই হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।
তিনি ডিলার ও বিক্রয় কর্মীদের প্রতি ‘মজার’ পণ্যের বাজারজাতকরনে সততা ও ন্যায়নিষ্ঠার সাথে কাজ করার আহবান জানান।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মৌলভীবাজার জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য, আরপি নিউজের সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিস্ট কমরেড সৈয়দ আমিরুজ্জামান তাঁর বক্তৃতায় এ কোম্পানির সববয়সী মানুষের উপযোগী ৪০ ধরনের প্যাকেটজাত খাদ্যপণ্যের ভুয়সী প্রশংসা করে উত্তরোত্তর টেকসই উন্নতি ও সফলতা কামনা করেন।