ঘুংঘুর কলকাতা বইমেলা ২০২৪ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান

প্রকাশিত: ১১:০০ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১৭, ২০২৩

ঘুংঘুর কলকাতা বইমেলা ২০২৪ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান

বিশেষ প্রতিবেদক | কলকাতা (ভারত), ১৭ নভেম্বর ২০২৩ : ঘুংঘুর কলকাতা বইমেলা ২০২৪ সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান করা হচ্ছে।

এই সংখ্যার অতিথি সম্পাদক রোহণ কুদ্দুস। প্রচ্ছদ করেছেন আল নোমান। সংখ্যাটি ছাপা হবে কলকাতা থেকে।

প্রবন্ধ, গল্প, কবিতা, সমালোচনা, ভ্রমণগদ্য, শিল্পকলা, অনুবাদ সহ শিল্প সাহিত্য সম্পর্কিত সকল বিষয়ের উপর মননশীল লেখা বিবেচনা করা হবে।

লেখা জমা দেয়ার শেষ তারিখ: ৩০ নভেম্বর ২০২৩|

লেখা পাঠাবার ঠিকানা:

হুমায়ূন কবির humayun.ghunghur@gmail.com
খালেদ চৌধুরী
khaled.ghunghur@gmail.com

===========

নিয়মাবলী:

শুধুমাত্র অপ্রকাশিত লেখাই গ্রহণ করা হবে।
অন্য কোন প্রিন্ট কিংবা ইলেকট্রনিক সাহিত্যপত্রে প্রকাশিত লেখা বিবেচনার অযোগ্য। বিশেষ বিবেচনায় সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত লেখা গ্রহণযোগ্য, তবে এক্ষেত্রে লেখককে তা স্পষ্ট করে উল্লেখ করে দিতে হবে।

শুধুমাত্র টাইপ করা লেখা গ্রহণ করা হয়। অনুগ্রহ পূর্বক Avro অথবা অন্য কোন Unicode compatible ফন্ট ব্যবহার করবেন। ওয়ার্ড ফাইলের সঙ্গে পিডিএফ ফাইলও সংযুক্ত করবেন দয়া করে, এতে প্রুফ রিডিং এ সুবিধা হয়।

লেখার উপরে উল্লেখ করে দিবেন ‘কলকাতা সংখ্যার জন্য’ এবং একসাথে উপরের দুই ঠিকানায় লেখা পাঠাবেন l লেখার সঙ্গে অবশ্যই লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, ডাক ঠিকানা, টেলিফোন এবং ইমেইল সংযুক্ত করবেন। সম্পাদকীয় যোগাযোগ ছাড়াও লেখক সংখ্যা পৌঁছে দেয়ার জন্য এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের ঢাকা অফিস থেকে সব লেখার প্রাপ্তি স্বীকার করা হয়। লেখা জমা দেয়ার পরে ইনবক্সে খোঁজ নেয়ার প্রয়োজন নেই।

একই লেখকের লেখা পরপর দুই সংখ্যায় প্রকাশ করা হয় না।

যাদের লেখা আগে কখনো কোথাও ছাপা হয় নি, প্রতি সংখ্যায় তেমন এক বা একাধিক নবীন লেখকের লেখা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ছাপার নিয়ম আছে। জমা দেয়ার সময় এই তথ্যটা উল্লেখ করলে বাছাইকর্মে সুবিধা হবে। মফঃস্বল এবং প্রবাসে বসবাসরত লেখকদের মানসম্মত লেখাকেও তুলনামূলক অগ্রাধিকার দেয়া হয়l

বাংলাদেশ ও কলকাতার লেখকদের কাছে ছাপা পত্রিকার সৌজন্য সংখ্যা পৌঁছে দেয়া হবে। বিশ্বের অন্যত্র বসবাসকারী লেখকদের কাছে সংখ্যাটির ইলেকট্রনিক কপি পাঠানো হবে। কলকাতা বইমেলায় সৃষ্টিসুখ-এর স্টল থেকে লেখক সংখ্যা সংগ্রহ করা যাবে। বাংলাদেশে একুশে বইমেলায় ঘুংঘুর-এর স্টল থেকেও লেখক সংখ্যা সংগ্রহ করা যাবে।

যে কোন ছোট কাগজের মতো আমাদেরও পৃষ্ঠা সংখ্যার সীমাবদ্ধতা থাকে, তাই অনেক সময় যথেষ্ট মানসম্মত লেখাও নির্দিষ্ট সংখ্যায় দেয়া সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে লেখাটি আমরা পরবর্তি সংখ্যার জন্য আলাদা করে রাখি, এবং এ ব্যাপারে আমাদের ঢাকা অফিস থেকে লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

==================
ঘুংঘুর একটি আন্তর্জাতিক ছোটকাগজ।l ঢাকা (একুশে), কলকাতা ও নিউইয়র্ক বইমেলা উপলক্ষে প্রতি বছর এর তিনটি নিয়মিত সংখ্যা প্রকাশিত হয়ে আসছে। এ ছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন শহর থেকে ঘুরে ঘুরে কিছু অনিয়মিত সংখ্যা বের হয়। এ পর্যন্ত ঘুংঘুর এর অনিয়মিত সংখ্যাগুলো এসেছে লন্ডন, প্যারিস, ফ্র্যাঙ্কফুর্ট ও টোকিও থেকে। প্রিন্ট সংস্করণের পাশাপাশি ঘুংঘুর এর একটি অনলাইন সংস্করণও প্রকাশিত হচ্ছে নিয়মিত (ইংরেজিতে টাইপ করবেন ঘুংঘুরডটকম)। ঘুংঘুর নামে আমাদের একটি ফেসবুক পাতাও আছে (নামটি বাংলায় টাইপ করবেন)।

আমাদের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা:

Khaled.ghunghur@gmail.com

ঘরে বসে ঘুংঘুর পেতে হলে বাংলাদেশের বন্ধুরা যোগাযোগ করুন:

০১৮ ৫৮৯২ ০২২৯, ০১৭৮১-৯০২৭৪৪

কলকাতায় ঘুংঘুর পাওয়া যায় এই ঠিকানায়:

সৃষ্টিসুখ আউটলেট
৭২/২এ পটুয়াটোলা লেন, কলকাতা ৯

ঘুংঘুর সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাশ্রম এবং অনুদানের ভিত্তিতে পরিচালিত একটি অলাভজনক ছোটকাগজ। তাই অত্যন্ত সংকোচের সাথে জানাতে হচ্ছে, এখন পর্যন্ত ঘুংঘুরে প্রকাশিত লেখার জন্য সম্মানীর ব্যবস্থা করা সম্ভব হয় নি।

ঘুংঘুর সম্পাদনা পরিষদ এবং কর্মী দলের পক্ষ থেকে আমাদের পাঠক, লেখক, পৃষ্ঠপোষক ও অনুরাগীদের সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

হুমায়ূন কবির
১১৫ কবির লেন
জেলিকো, টেনেসি, আমেরিকা।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ