বিশ্ব ওজোন দিবস কাল

প্রকাশিত: ২:০৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২০

বিশ্ব ওজোন দিবস কাল

Manual8 Ad Code

ঢাকা, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০: বিশ্ব ওজোন দিবস কাল।

Manual7 Ad Code

ওজোন স্তরের ক্ষয় ও তার ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী গণসচেতনতা তৈরিতে প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বরকে আন্তর্জাতিক ওজোন দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বিশ্ব ওজোন দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘প্রাণ বাঁচাতে ওজোন : ওজোনস্তর সুরক্ষার ৩৫ বছর’।
১৯৮৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তর ক্ষয়ের জন্য দায়ী দ্রব্যগুলো ব্যবহার নিষিদ্ধ বা সীমিত করার জন্য ভিয়েনা কনভেনশনের আওতায় ওজোনস্তর ধ্বংসকারী পদার্থের ওপর মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়। এই দিনটিতেই পালিত হয় বিশ্ব ওজোন দিবস বা আন্তর্জাতিক ওজোনস্তর রক্ষা দিবস হিসেবে। বাংলাদেশে ১৯৯০ সালে এই মন্ট্রিল প্রটোকলে স্বাক্ষর করে। এরপর থেকে বাংলাদেশেও দিবসটি পালন করা হয়।
বিশ্ব ওজোন দিবস উপলক্ষে আগামীকাল বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পরিবেশ ভবন মিলনায়তনে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এমপি প্রধান অতিথি এবং উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

‘প্রাণ বাঁচাতে ওজোনস্তর সুরক্ষা প্রয়োজন হলেও লুটেরা ধনিক বণিক শ্রেণির নেতৃত্ব ও এদের শাসন ব্যবস্থায় তা সম্ভব না’- এই মন্তব্য করে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির মৌলভীবাজার জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য, অারপি নিউজের সম্পাদক ও বিশিষ্ট কলামিস্ট সৈয়দ অামিরুজ্জামান বলেন, “আজকের উন্নত বিশ্ব উন্নত প্রযুক্তির দৌলতে এবং অনুন্নত দেশের সম্পদ লুণ্ঠনের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটিয়েছে সত্যি, কিন্তু এই উন্নয়নের খেসারত দিতে দিতে গোটা জীবমণ্ডল এখন বিপর্যয়ের মুখোমুখি। ওজোনস্তর ক্ষয়, বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধি, সমুদ্রস্ফীতি ও জলবায়ু পরিবর্তন—এমন কয়েকটি বিপত্তির কথাই শুধু আমরা জানি, কিন্তু এগুলোর পরিসর ও অভিঘাতের যথার্থ স্বরূপ আমাদের অজানা। অতঃপর উন্নয়নশীল দেশের করণীয় কী? একজন বক্তা তো বলেই দিয়েছেন পশ্চিমা মডেলের উন্নয়নে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগাল ধরতে উন্নয়নশীল দেশের জন্য আরও পাঁচটি পৃথিবীর সম্পদ প্রয়োজন হবে।
মানুষের দম্ভ যতটা আকাশচুম্বীই হোক সে কোনো প্রজাতি উৎপাদন করতে পারে না, অথচ নিয়তই অজস্র প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটিয়ে চলেছে। প্রকৃতি পারে দুটিই। মানবজাতি ধ্বংস হলে সেটা হবে তার কৃতকর্মের ফল, প্রকৃতি তার পুনর্জনন ঘটাবে না।”

Manual5 Ad Code

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

 


Follow for More!

Manual1 Ad Code
Manual2 Ad Code