বাঁশিওয়ালার গল্প নিছক সেই ছেলেধরার কাহিনী

প্রকাশিত: ১২:১৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ১৩, ২০২১

বাঁশিওয়ালার গল্প নিছক সেই ছেলেধরার কাহিনী

Manual2 Ad Code

।| তানিয়া সুলতানা |। ময়মনসিংহ, ১৩ জুলাই ২০২১ : হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা, অনেকে ব্যাপারটিকে মিথ্যা দাবি করে থাকে , কারন পুথিগতভাবে কোন নথি বা পত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি। আর এর কোন ব্যাখ্যাও আসলে দেয়া কষ্টকর। প্রাচীন নথিতে আগেও শহরে ছেলে ধরার ব্যাপারে জানা গিয়েছে। ধারনা করা হয় বাঁশিওয়ালার গল্প নিছক সেই ছেলেধরার কাহিনী এর সাথে শুধু কিছু গল্প যুক্ত হয়েছে। এছাড়া ১২৮৪ এর দিকে জার্মানে প্লেগ রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। ইঁদুর ছিল এ রোগের বাহক। সে সময় শহরে ইঁদুর ধরার বিশেষ লোক ছিল যারা বাঁশি বাজিয়ে ইঁদুর ধরতো। এমন বাঁশি জার্মান জাদুঘরেও রয়েছে। সেসময় প্লেগে অনেক শিশু মারা যায়। তাই অনেকের দাবি গীর্জার দেয়ালে বা পুথির পাতায় বর্নিত ঘটনাগুলো আসলে রূপক অর্থে তুলে ধরা হয়েছে।

Manual4 Ad Code

দুপক্ষের বিচার বিশ্লেষন তুলে ধরা হলো। সত্যমিথ্যা বিশ্বাস সম্পূর্নটাই ব্যাক্তিগত। কালের বিবর্তনে সাধারন ঘটনা যেমন অসাধারন রূপ লাভ করে। ঠিক তেমনি দুনিয়াতে ঘটে অমিমাংশিত অনেক ঘটনা। তবে যাই হোক হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার ঘটনাটি জার্মান জনপ্রিয় একটি গল্প বা ঘটনা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে জার্মানবাসী এটি ধারন করে রেখেছে।

হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার গল্পটি বলার কারণ হলো, উইকে আমি হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার সাথে তুলনা করি। যখন বিদেশী পোশাক ও বিদেশি পণ্যে সারাদেশ ছয়লাভ। দেশী পণ্যের চাহিদা ও মূল্য একদম নিচের দিকে নেমে যাচ্ছিলো। হারিয়ে যাচ্ছিলো অনেক দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পণ্য। ঠিক তখন দেশীয় পণ্যের ই-কমার্স প্লাটফর্ম উই দাঁড় হয়। দেশীয় পণ্যকে ছড়িয়ে দেয় সারাবিশ্বে। জয়জয়কার শুরু হয় বাংলাদেশী পণ্যের। দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ শুরু হয় লাখ লাখ নারী ও পুরুষের। উদ্যোক্তা তৈরি হয় সকল শ্রেণী থেকে।
Nasima Aktar আপুর সৃষ্টি এই Women and e-Commerce forum ( WE )। যার হাত ধরে বাংলাদেশে দেশীয় পণ্যের ই-কমার্সে সুদিন আসতে শুরু হয়েছে।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি উইয়ের সাথে জড়িত সকল শুভাকাঙ্ক্ষীদের।

Manual6 Ad Code

ধন্যবাদ
আমি তানিয়া (আপনাদের বিরাজবৌ)

Manual8 Ad Code

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

 


Follow for More!

Manual1 Ad Code
Manual6 Ad Code