বৈপ্লবিক মতবাদের প্রবর্তক কিংবদন্তি জ্যোতির্বিজ্ঞানী কোপার্নিকাসের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত: ৯:১৬ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২৩

বৈপ্লবিক মতবাদের প্রবর্তক কিংবদন্তি জ্যোতির্বিজ্ঞানী কোপার্নিকাসের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকী আজ

সৈয়দ আমিরুজ্জামান |

“পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে।” – এই বৈপ্লবিক মতবাদের প্রবক্তা, ১৬ শতকের অন্যতম গণিতবিদ, পদার্থবিদ, আধুনিক পণ্ডিত, অনুবাদক, গভর্নর কূটনীতিক, অর্থনীতিবিদ ও কিংবদন্তী জ্যোতির্বিজ্ঞানী নিকোলাস কোপার্নিকাসের ৫৫০তম জন্মবার্ষিকী আজ।
“To know that we know what we know, and to know that we do not know what we do, that is true knowledge.” -Nicolaus Copernicus.

নিকোলাস কোপার্নিকাস অন্ধকার ও অজ্ঞতার যুগে আলো হয়ে জন্ম নেওয়া এক মহান বিজ্ঞানী। যিনি পর্যবেক্ষণ করে গেছেন আকাশের গ্রহ, তারার গতিবিধি। লিখে গেছেন, সে সময়কালে প্রচলিত ভুল ধারণার বিরুদ্ধে। কিন্তু সে সময়কালের তথাকথিত জ্ঞানীদের বিরুদ্ধে যায় এমন কথা বলা সহজ ছিল না তখন। সে সময় পৃথিবী ও সূর্য সম্বন্ধে ধারণা আজকের মতো ছিল না। সকলে মনে করতো পৃথিবীকে কেন্দ্র করে সূর্য ও অন্যান্য গ্রহ উপগ্রহ আবর্তিত হয়। কিন্তু কোপার্নিকাস তার পর্যবেক্ষণ থেকে বলেছেন, সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ উপগ্রহ আবর্তিত হয়। তিনিই প্রথম বলেছিলেন, “পৃথিবী নয়, সূর্যই হলো সৌরজগতের কেন্দ্র। সূর্যই পুরো সৌরজগতকে আলোকিত করে।”

জন্ম

তাকে বলা হয়ে থাকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক। ১৪৭২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি পোল্যান্ডের টোরুন শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। জার্মান বংশোদ্ভূত এক ধনী পরিবারের সন্তান। বাবা নিকোলাস কোপার্নিগ ছিলেন একজন প্রভাবশালী বণিক। চার ভাইবোনের মধ্যে কোপার্নিকাস ছিলেন সবার ছোট। মাত্র দশ বছর বয়সে পিতাকে হারান। পিতার মৃত্যুর পর মামার বাড়িতে থেকে পড়াশুনা করেন।

শিক্ষা

১৪৯১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ক্রাকৌ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। সেখানে জ্যোতির্বিজ্ঞানে পড়ার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেন। গণিতশাস্ত্র ও আলোকবিজ্ঞানও ছিল তার অধ্যয়নের বিষয়। কিন্তু তার মামা চাইলেন আজীবন আর্থিক সচ্ছলতার জন্য ভাগ্নে ফ্রাউয়েনবার্গের গির্জায় যাজকের পদ গ্রহণ করুক। যাজকের পদটি শূন্য না হওয়া পর্যন্ত সময়কালে যেন তিনি সে সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারেন সেজন্য তাকে ইতালির বোলোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান। চিকিৎসা, আইন ও ধর্মশাস্ত্রে অধ্যয়নের জন্য তিনি সেখানে গেলে পরিচয় হয় প্রখ্যাত দার্শনিক প্লেটো এবং সে সময়ের বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ডোমেনিকোর সাথে। গুণী ব্যক্তির সান্নিধ্যই তাকে উদ্বুদ্ধ করে জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রতি।
সাড়ে তিন বছর ধরে তিনি গ্রিক ভাষা, গণিতশাস্ত্র ও প্লেটোর রচনাবলী অধ্যয়ন করেন। জ্যোতির্বিজ্ঞান সম্পর্কিত তৎকালীন চিন্তাভাবনার সাথেও পরিচিত হন। বোলোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় তিনি প্রফেসর ডোমেনিকোর সাথে জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা ও পর্যবেক্ষণের কাজে যুক্ত ছিলেন। সেখানে থাকাকালেই ১৪৯৭ খ্রিষ্টাব্দে তার প্রথম মহাকাশ পর্যবেক্ষণের কথা লিপিবদ্ধ হয়।

কর্ম

অধ্যয়ন শেষে কোপার্নিকাস স্থায়ীভাবে চলে আসেন তার জন্মভূমিতে। তখন তার বয়স ৩০ বছর। ওয়ার্মিয়াতে তিনি জীবনের বাকি ৪০ বছর কাটিয়েছিলেন। এরপর ১৫১২ সালে মামার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করেন। এরপর হন ফ্রুয়েনবার্গ গির্জার একনিষ্ঠ কর্তা।
উচ্চতর শিক্ষা শেষে তিনি রোম বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। সে সময় তার মনে মহাবিশ্ব সম্বন্ধে টলেমির সিদ্ধান্তগুলো নিয়ে সন্দেহ জাগে। পৃথিবী এই মহাবিশ্বের মাঝে অবস্থিত, পৃথিবীকে কেন্দ্র করে সূর্য, তারা আর চাঁদ ঘুরছে- এই নিয়মে তিনি কিছু ত্রুটি খুঁজে পান। ক্লাসে যখন ছাত্রদের টলেমির সিদ্ধান্ত পড়াতেন, তখন তার বার বার মনে হতো তিনি ভুল শিক্ষা দিচ্ছেন।
প্রকৃত সত্যকে জানবার জন্য এ বিষয়ে আরো গভীর অধ্যয়ন শুরু করলেন। পরস্পর বিরোধী এসব অভিমতের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তার মনে হলো প্রকৃত সত্যকে উদ্ঘাটন করতে হবে। যে বিষয়ে নিজেই সন্দিহান কেমন করে তা ছাত্রদের পড়াবেন? এরই মাঝে এক ছাত্র তাকে প্রশ্ন করে বসলো, “স্যার, আপনি যা বলছেন তা কি বিশ্বাস করেন?” দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়লেন কোপার্নিকাস। মানসিক পীড়ায় শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে দিলেন। এখান থেকে শুরু হলো তার মনে উদ্রেক হওয়া জিজ্ঞাসার উত্তর খোঁজার পালা।

গবেষণা

সে সময় টেলিস্কোপ ছিল না, তাই সাধারণ পর্যবেক্ষণ আর গাণিতিক পদ্ধতির উপর নির্ভর করা ছাড়া উপায় ছিল না। ফ্রুয়েনবার্গ গির্জায় থাকাকালে একাকী তিনি চালিয়ে যান গবেষণা ও অনুসন্ধানের কাজ। এ ক্ষেত্রে কারো কাছ থেকে সহযোগিতা বা পরামর্শ তিনি পাননি। গির্জাটি ছিল একটি পাহাড়ের উপর। এর কাছাকাছি একটি গম্বুজ থেকেই নিকোলাস তার পর্যবেক্ষণ চালাতেন। গির্জার দেওয়ালে একটি উঁচু চূড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি চন্দ্র, সূর্য ও গ্রহরাজির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতেন। খালি চোখেই নিজের পর্যবেক্ষণের ফলাফল লিপিবদ্ধ করে রাখতেন এবং সময়ে সময়ে সেগুলো প্রকাশ করতেন। তার ব্যক্তিগত পাঠাগারের বইয়ের পৃষ্ঠাতেও এরকম কিছু মন্তব্য লিপিবদ্ধ পাওয়া গেছে।

উদ্ভাবন

তখন প্রচলিত ছিল টলেমির পদ্ধতি। একনিষ্ঠ পর্যবেক্ষণ থেকে তিনি অনুধাবন করতে পারেন টলেমির ব্যাখ্যায় ত্রুটি আছে। বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর মেলে না টলেমির মডেল থেকে। টলেমির ধারণাকে ফেলে হিসেব করে দেখলেন সূর্যকে কেন্দ্রে রাখলে সকল কিছুর হিসাব মিলে যায়। পৃথিবীকে গায়ের জোরে কেন্দ্রে বসালেই অযথা জটিলতা তৈরি হয়।
পরবর্তীতে তার পথ ধরে ধীরে ধীরে আলোকিত করেছেন টাইকো ব্রাহে, কেপলার, ব্রুনো এবং গ্যালিলিও গ্যালিলিরা। তারা ভুল-ত্রুটি শুধরে নিয়ে সূর্যকেন্দ্রিক সৌরজগতের ধারণাকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন। কোপার্নিকাস বলেন,
“সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী ঘোরে বলে ঋতু পরিবর্তন হয়। আর পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর আবর্তিত হয় বলেই দিন—রাত্রি হয়।”
তিনিই প্রথম বলেন, সূর্যই সমগ্র সৌরজগতকে আলোকিত করে।

রোষানলের মুখোমুখি

তার গবেষণালব্ধ মতবাদসমূহ স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রকাশ করার সাহস করেননি। কারণ তিনি ছিলেন গির্জার যাজক। তার মতবাদ প্রচলিত ধর্মবিশ্বাসের সম্পূর্ণ বিরোধী। তার বিপ্লবাত্মক মতবাদ লিপিবদ্ধ হওয়ার পরেও দীর্ঘ তেরো বছর অপ্রকাশিত রাখতে হয়। ১৫১০ থেকে ১৫১৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত কোপার্নিকাস তার নতুন মতবাদের সংক্ষিপ্তসার হিসাবে একটি পান্ডুলিপি প্রস্তুত করেন। ১৫১৪ খ্রিষ্টাব্দে ব্যক্তিগত পর্যায়ে তিনি তার বন্ধুদের মাঝে প্রচার করেন।
বছর পেরোতে লাগলো, নকশা একেঁ আর গাণিতিক হিসাব করে তিনি তার যুক্তিকে বিকশিত করতে লাগলেন। ১৫৩৩ খ্রিষ্টাব্দে রোমের পোপ সপ্তম ক্লিমেন্টের সামনে এগুলো নিয়ে বক্তৃতাও করলেন এবং তার সমর্থনও লাভ করলেন।
তার মতবাদ প্রকাশের জন্য ১৫৩৬ খ্রিষ্টাব্দে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ পেলেন কোপার্নিকাস। তার শিষ্য রেটিকাসের প্রচেষ্টায় রচনা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিলেন।পান্ডুলিপিটি মুদ্রণের জন্য জার্মানির নুরেমবার্গে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পায় রেটিকাস। মার্টিন লুথার, ফিলিপ মেলান্সথন ও অপরাপর সংস্কারকদের বাঁধার কারণে রেটিকাস নুরেমবার্গ ত্যাগ করে লাইপজিগে গেলেন এবং প্রকাশনার দায়িত্ব আন্দ্রিয়াস ওসিয়ান্ডারের হাতে তুলে দিলেন। সমালোচনার ভয়ে ওসিয়ান্ডার নিজ দায়িত্বে গ্রন্থের সাথে একটা মুখবন্ধ জুড়ে দিলেন। তিনি ভাবলেন, বই প্রকাশিত হলে কোপার্নিকাসের সাথে তাকেও বিপদগ্রস্ত হতে হবে। তাই বইয়ের প্রথমে লিখলেন- এ বইয়ের বিষয়বস্তু পুরোপুরি সত্য নয়। অনুমানের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে।
এ কথাগুলোর মধ্য দিয়ে তিনি সত্য-মিথ্যার একটা সংশয়াচ্ছান্ন ধারণার সৃষ্টি করলেন যাতে প্রয়োজনে বইটিতে উপস্থাপিত তথ্য মিথ্যা বলে চালানো যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, তিনি ইচ্ছেমতো বই থেকে বিভিন্ন নাম তুলে নিলেন। তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল আরিস্টার্কাসের নাম, যিনি প্রথম গভীর বিশ্বাসের সাথে বলেছিলেন, সূর্য স্থির পৃথিবী গতিশীল।

বিপ্লব

পাশ্চাত্যের চিন্তাধারার ক্ষেত্রে এবং আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানকে বিজ্ঞানসম্মত ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে ১৫৪৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৪ মে প্রকাশিত হল De revolutionibus orbium coelestium (মহাজাগতিক বস্তুগুলোর ঘূর্ণন)। ছয়খন্ডে রচিত গ্রন্থটি তৃতীয় পোপের সম্মানে উৎসর্গ করে তিনি বলেন, “গণিতশাস্ত্র বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে কেউ যেন গ্রন্থটির সমালোচনা না করেন।”
বিশ্বব্রহ্মান্ডের কেন্দ্রীয় অবস্থান থেকে পৃথিবীর সিংহাসনচ্যুতির মতবাদ সৃষ্টি করেছিল প্রচণ্ড আঘাত। পৃথিবীকে আর সৃষ্টির আদি বলে গণ্য করা গেল না। ব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্রে সকল পরিবর্তন ও বিনাশের উৎস হিসেবে পৃথিবী আর পরিগণিত হতে পারল না। প্রাচীন কর্তৃত্বের পুরো ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সফল চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য দরকার ছিল মহাবিশ্ব সম্পর্কে মানুষের দার্শনিক ধারণার পরিবর্তন। কোপার্নিকাসের তত্ত্ব এনে দিল সেই পরিবর্তন। একে যথার্থই ‘কোপার্নিসীয় বিপ্লব’ বলে অভিহিত করা যায়। মহান জার্মান কবি গ্যেটের ভাষায়- সকল আবিষ্কার ও অভিমতের মধ্যে আর কোনোটাই মানব মনের উপর এতটা প্রভাব ফেলতে পারেনি, যতটা ফেলেছিল কোপার্নিকাসের মতবাদ।

জীবন সায়াহ্নে

তার বইটি যখন প্রকাশ হয় তখন তিনি ছিলেন পক্ষাঘাত ও মানসিক রোগে আক্রান্ত। বইটি ছাপা অবস্থায় তার কাছে এসে পৌঁছলে তখন তাঁর পড়ে দেখার মতো অবস্থা ছিল না। তিনি শুধু দু’হাতে বইটি কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করলেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই তাঁর মৃত্যু হয়।
তার বইয়ের মধ্যে দিয়ে তিনি যে সত্যের প্রতিষ্ঠা করে গেছেন, তার উপর ভিত্তি করে গ্যালিলিও, কেপলার, নিউটন, আইনস্টাইন জ্যোতির্বিজ্ঞানের নতুন নতুন দিগন্তকে উন্মোচন করেছেন। এ গ্রন্থের মাধ্যমে দেড় হাজার বছরের টলেমির ভূকেন্দ্রিক মতবাদ ভ্রান্ত বলে প্রমাণিত হয়। কোপার্নিকাস তার গ্রন্থে বলেন, “পৃথিবী থেকে গ্রহ-নক্ষত্রের গতিপথ অনেক বেশি জটিল হওয়ার কারণ পৃথিবীর নিজের ঘূর্ণন। তাই সূর্য থেকে দেখলে পৃথিবীকে অপেক্ষাকৃত সরল ও একটি সাধারণ গ্রহ বলে মনে হবে।” তিনি আরো বলেন, “ঋতু পরিবর্তন ঘটে সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর আবর্তনের কারণে।”
তার এ মতবাদ প্রচার করার কারণে জিওর্দানো ব্রুনোকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়।

মৃত্যু

১৫৪৩ সালের ২৪ মে ৭০ বছর বয়সে তিনি মারা যান। পোল্যান্ডের বাল্টিক কোস্টের ফ্রমব্রোক ক্যাথেড্রালের মেঝের নিচে তাকে সমাহিত করা হয়। নাম-পরিচয়হীনভাবে অবহেলার সাথে তাকে সমাধিস্থ করা হয়। সে সময়ের ধর্মযাজকেরা কোপার্নিকাসের নতুন তত্ত্ব মেনে না নিলেও পরে তার গবেষণা সত্য প্রমাণিত করেছেন বিজ্ঞানীরা।
মৃত্যুর ৫০০ বছর পর তাকে পুনরায় বীরের মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। এভাবেই যুগে যুগে বিপ্লব সৃষ্টি করে যাওয়া মানুষেরা স্বীকৃতি পান। সে স্বীকৃতি হতে পারে তাৎক্ষণিক কিংবা কিছুটা বিলম্বে।

#

সৈয়দ আমিরুজ্জামান
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট;
বিশেষ প্রতিনিধি, সাপ্তাহিক নতুনকথা;
সম্পাদক, আরপি নিউজ;
সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, মৌলভীবাজার জেলা;
‘৯০-এর মহান গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক ও সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী।
সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ খেতমজুর ইউনিয়ন।
সাধারণ সম্পাদক, মাগুরছড়ার গ্যাস সম্পদ ও পরিবেশ ধ্বংসের ক্ষতিপূরণ আদায় জাতীয় কমিটি।
প্রাক্তন সভাপতি, বাংলাদেশ আইন ছাত্র ফেডারেশন।
E-mail : syedzaman.62@gmail.com
মুঠোফোন: ০১৭১৬৫৯৯৫৮৯।

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ